একটি একার জন্য

রিমি দে

একটি একা অন্য একটির সাথে ধাক্কা খাচ্ছিল। তেমন কিছু যায় আসছিলনা
মাঝি ও জোনাকীর।
লতাপাতাগুঠি জড়িয়ে ধরে এক একটিকে আলাদা করে। একাগুলির নাম ছায়া কিংবা
নদী হতে পারে।প্রতৠযেকটির নিজস্ব সুর এবং অসুর । কখনো আলো ,কখনো
অমা। কখনো নিশ্চিন্দি পুরের নির্জনতা ,কখনো নদিয়ালি ঝুমঝুম।এতট া
সাপের কাকলি ঘরময় । পুবের দৃষ্টি পশ্চিমের কমলায় তাগিদ ঠেলে।
নিজস্ব সঞ্চয় ততটা রাজকীয় না হলেও আপাত ঐশ্বরযগুলঠছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছিল
কলমিলতা। প্রতিটি গ্রাস ভয়াল হয়ে উঠছিল। সেদিনটাও ছিল একইরকম
এক একটি একার মতন। চৈত্রমাস।ঠথাল à¦¬à¦‡à¦›à¦¿à¦²à¥¤à¦ªà¦¾à¦“à Ÿà¦¾ নাপাওয়ার নীলাক্ষর।

ব্যক্তিগত ভীড়্গুলি ততদিনে বিড়ম্বনার ঝড় তুলতে
শুরু à¦•à¦°à§‡à¦›à¦¿à¦²à¥¤à¦ªà¦¥à ˜à¦¾à¦Ÿ জলে নির্জলে বাস্তবের মোহতানে জাপটে ধরা কা্লোগুলো মুখ থুবড়ে পড়ার পরেও নাভিমূল জুড়ে জমে ছিল আবেশ ও অহং। যন্ত্রণা ও
জঙ্গল, চেতন – অবচেতনে পায়ে পায়ে গোধূল ছড়াচ্ছিল যা এক সময়ে একটু একটু করে বুনোসাপের কাছাকাছি নিয়ে যাচ্ছিল ।অথচ সেই যাত্রাপথ মসৃণ
ছিল না।আমি ও আমার দুকূল ছাপানো অসুরেরা তুমুল তু্লছিলাম à¦®à§‡à¦œà§‡à¦¨à¦¾à¦‡à¦¨à§‡à ¥¤
আখরগুলো ক্ষত ফাটিয়ে আকাশ উপহার দিচ্ছিল ঠিকই কিন্তু দোলনায়
আছড়ে পড়া রামধনুর স্বাদ ততদিনে পাখি ফোটানোর বৃষ্টির ছাপ আগলে রাখতে
à¦¶à¦¿à¦–à¦¿à§Ÿà§‡à¦›à¦¿à¦²à ¤
আমি হেলে পড়া বৃদ্ধ র মতন হাই তোলার ভাণ করতে শুরু করে দিতে
থাকি অজান্তে। বাঁধন যে আলগা হল, সে খেয়াল আর থাকল কই! মণিহারা
মণির মত সপাট বদলে ফেলি খোল নলচে। কোন মুখোশ ছাড়াই নিজের
পদতলের কাছে আনত হই। নতমুখি ছায়া স্থিতিস্থা পক পাশাপাশি ভঙ্গুর।
à¦Ÿà§‡à¦•à§à¦¸à¦Ÿà¦—à§à¦²à ¿à¦“ সাদা পায়রা হতে চায়। লক্ষ করি।আমার বৃদ্ধরা সত্যি ভিক্ষুক
হতে চায়, পিছলের হাতছানি মরীচিকা মরীচিকা বলে উচ্ছসিত ।আমি তাকে
মিথ্যে বলিনা কখনো। যদিও তা অসত্য। বরণ করি।আশ্চরঠ¯ শোভা তার।
কর্কশ তবু মধুময়। তবু তার শীতের দাপট।কুকড়ৠ‡ থাকা বিন্দুজল অন্তরমহলেঠ°
হিম ছিঁড়ে খায়। দাঁত গলে গলে রক্তজবা ঝরে পড়ে ।
আমি à¦•à¦¿à¦‚à¦•à¦°à¦¤à¦¬à§à¦¯à ¬à¦¿à¦®à§‚à¦¢ হয়ে পড়ি। একাগুলো খন্ড মাংসের সাথে
জুড়ে যায় অবশেষে। অন্য একটি যাত্রাপথ এগোতে থাকে অবলীলায়।