হোক কলরব হোক কলরব হোক
কলরব
“লিঙ্গপ্রেম হানিকর ---
ঘুরিয়েই মার --- দাবি কর”
আঙুর খাদকরা অতৃপ্ত হলে
মিষ্টিরাও টক হয় ---
পাঁচিল ঘেরা বাঁশবাগান,
শেয়াল রাজারা নাচ্ছে
,পদ থাকা খাদ্যশৃঙ্খলের
ত্রিশূল দিয়ে অল্পবয়স
আর প্রতিবাদকে আলো
নিভিয়ে মারা হয় --- এটাই
ঘটমান পাপ আর রাক্ষুসে
আগ্রাসন! এবার গোটা
আগমনীতে দূর্গার সঙ্গে
পূজিত হওয়ার আশকারায়
মহিষাসুর বীরত্ব থেকে
অরাজকতায় নেমেছে...
“আত্মরক্ষার সমার্থক
পিটিয়ে মারো ছাত্রদল”
আহা! আচার্যলীলা!অটুট
চেয়ারের চেহারা লোভী
খাদ্যপ্রেম বাড়িয়ে ঘোল
খাওয়ানো শাসনকে ঘূৎকার
শেখাচ্ছে ...শ্লীলতার
কাচবাক্সে রেচন সব দেখে
ফেলছে শিক্ষার্থী ---
এবার কি শেখাবে ওদের??? ---
এমন মিছিল যদি কোনোদিন
বাড়ি না ফেরে, রাস্তায়
পিষে দেয় কারফিউ --- জন গণ
ক্ষ্যাপলে যে উপনিষদও
পালটে যাবে!
একটা আড়ালে বেড়ে যাচ্ছে
সবাই--- ভালো চাই ভালো
চাই বলতে বলতে মঞ্চে
পড়ে যাচ্ছে কালো
যবনিকা... কালো কালো ছবি
---স্বার্থ না ফুরোলে
সবাই রঙ খেলছে, তারপর
সুপ্ত আগ্নেয়গিরিকে
সুড়সুড়ি দিচ্ছে কিছু
অশ্লীল - বিকৃত নিয়ম ---
দ্যাখো সবাই শুধু
বিশ্বাস করে নিচ্ছে,
কেউ বিচার করছে না
ওটা ফাইটার, ওটা
টর্পেডো, ওটা ইলিশ
মিষ্টি জল --- নোনতা জলের
খেলা
এবারে সব শুধু হীন মান
আর হীন হুঁশ ---
--- এত্তো এত্তো মানুষ
ক্যাকটাস সন্ধি
আত্মরক্ষার জন্য ঘর
অন্ধকার হয়ে যায়
কোলাকুলির আগে সবাই
লেগে পড়ো
আর একবার বাছাই হোক
সত্যি ---
জীবাশ্মের মতো
যুগনিধানে চেয়ারের
তলায় জমে থাকা ঝুল আর
ইচ্ছাকৃত ভুলকে
রক্তঅঙ্গার দিয়ে খেয়ে
নেবে ওরা... ওদের সুচারু
দৃষ্টিগুলোকে
খামচাচ্ছ কীভাবে
শীতলরক্ত? ... ওসব মাটির
তলার খেলা করা
কন্দমূলকে ঠিক সূর্যের
সামনে দাঁড়াতে হবে
একদিন! চাক্ষুষকে
অস্বীকার করে আলো
নিভিয়ে অন্ধকারে
বেলুনচাকি !!! তরঙ্গকে
প্রিজমের মধ্যে দিয়ে
ঠেল , আরে চেয়ার তোকে
বলছি, প্রিজমের মধ্যে
দিয়ে গেলে বে নী আ স হ ক
লা ছিঁড়ে যায় --- ধর্তব্য
আর কর্তব্য কে কুঁচকিও
না... কুঁচকোতে কুঁচকোতে
হার্নিয়া হয় ... আর
বাস্তবিক
চন্দ্রবিন্দুর মুখে
দেয়ালে ঠেকে যায় সমস্ত
অধ্যুষিত অধ্যাসের
লীলাখেলা --- ওসব
আত্মরক্ষার ভ্রম
কৈফিয়তের জন্য একটা
গর্তও খুঁজে পাবে না
যদি কলতান কলরবে এসে
দাঁড়ায়...
হোক কলরব হোক কলরব হোক
কলরব