আজ বৃষ্টি নামুক

শুভ্র ভট্টাচার্য

...আর তখন নদীচর জুড়ে বিষণ্ন সে আলোর মায়া।মায়ায় ডুবে যায় আমার ইহজন্মের সব খেলা বা না-à¦–à§‡à¦²à¦¾à¥¤à¦Ÿà§à •à¦°à§‹ টুকরো ছবির মতো ঘুরেফিরে আসে একাত্তর বছরের এক দীর্ঘ যাপন(আজ কি বৃষ্টি হতে পারে?)।

সাদা কালো একটা আস্ত জীবন,à¦¯à§‡à¦–à¦¾à¦¨à §‡ ঘরোয়া খোয়াবনামাৠŸ বারবার ঢুকে পড়েছে মৃত্যু বা ঈশ্বরের মতো অনিবার্য নিঃসঙ্গতাॠ¤à¦¯à¦¾ কিছু গভীর সম্পর্ক ভেবেছিলাম, সবই একেকটা দায়বদ্ধ খোলশের ইতিকথা।প্ঠ°à¦¤à¦¿à¦Ÿà¦¾ রঙিন উৎসবের পাশে পাশে কোনো কোনো স্তব্ধতা আজীবন হেঁটে গেছে,ধূসর অন্ধকারে আমারই হাত ধরে(শেষ কবে বৃষ্টি দেখেছি আমি?)।

এখন রাত্রে চাঁদের মুখোমুখি দাঁড়ালে টের পাই,আমার পাঁজরের ভেতর আগুনের মতো জোৎস্না।সৠগনগনে আঁচে পুড়ে যাচ্ছে ফুসফুস।হৃৎ পিণ্ডের ঝলসানো দগদগে দেয়াল ফুঁড়ে ছাই মাখা সিঁড়ি নেমে গেছে,শৈশবে র নো ম্যান্স ল্যান্ডের à¦¦à¦¿à¦•à§‡à¥¤à¦à¦•à¦œà¦¨à à¦® পরাজয়ের অবসাদ নিয়ে ফিরে দেখি,আমার ভাঙা খেলনা পড়ে আছে ছোটবেলার নদীচরে(à¦à¦•à¦Ÿà ¦¾ সোঁদা গন্ধ,দূরে কোথাও বৃষ্টি নেমেছে...?)।

একাত্তর বছর কেটে গেল, আমি বৃষ্টি দেখিনি।