ঝুঁকে এল কোমর আরও আরও ।
টান্ টান্ ইহকাল । ঝন্
ঝন্ করে বেজে উঠল
সংযম । ফলা ছিটকে গেল
ট্র্যাক বরাবর । ঘাস
গন্ধ মেখে নিচ্ছে ঘাম ।
কেশর উড়ছে । সহস্র মুখ
রুমাল থেকে রুমালি
ওড়াউড়ির মাঝে ছড়িয়ে
দিচ্ছে শ্বাসের মত
কিছু চিৎকার । শ্বাস
আরও শ্বাস । আরও কত পা
উঠছে পড়ছে । সমবেত
কম্পনে
শিউরে উঠল সময় । পুরনো
পাড়ার বাড়ি গুলো আরও
কুঁজো হয়ে দ । পিছলে
যাওয়া রোদের পিছু পিছু
আরও দুটো গল্প পেড়িয়ে
গেল কিশোরী নদী । চেনা
লাইন সত্ত্বেও ।
বাজারের কাদায় কি
ভাইরাস ছিল ? মাড়োয়ারী
পাড়ায় দেওয়ালীর রাতের
উলুধ্বনি ।
তারপর অপলক ঘর । এইখান
থেকে চিঁহি শুরু হয়
উচ্চতায় । এক মেঘ থেকে
আর এক মেঘে পা রেখে
অ্যালিস মার্কা লাফ ।
এক পায়ে ভিক্টোরিয়ার
আলসে ডানা জড়িয়ে গেলে
অন্য পায়ে কুইনের
পান্না বসান লন্ খুলে
যায় । ঠিক পরেই
টাওয়ারের আলোর ফুলকি
দিয়ে তালনবমী সারতে
সারতে পরের লাফটা
সমুদ্র পেরিয়ে যায়
মায়ায় । উল্কিকে বাজার
মনে হলে উল্কিও এক
ঝটকায় ইনকা বন্দর হয়ে
ওঠে । এই বন্দরে সব
লেনদেন হয় না । এবার
সোজাসাপ্টা উড়ান । গা
গল্প খুলতে খুলতে মুক্ত
বিচ্ছেদ যেন লিট্ল
স্টার । অন্ধকারের মাঝে
এক অপার্থিব গোলক দেখা
যায় যার গা জুড়ে কাচা
কাঁথার গন্ধ । ভারশূন্য
হয়ে ওঠে স্মৃতি । হালকা
আরও হালকার মাঝে বাথরুম
পেতে থাকে ...
- ম্যাম ও ম্যাম হিসি
কোব্ব ....
- এখন ! তাহলে কিন্তু
আবার প্রথম থেকে ....